শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:১৫ পূর্বাহ্ন
বার্তা পরিবেশকঃ
ষড়যন্ত্র করে রাজনৈতিক প্রতিহিংসামূলক ও ঘরবাড়ি, ভাড়াবাসা লুটপাট এবং পরিবারের সম্পদ আত্বসাধ করার লক্ষ্যে, এলকার শান্তিপ্রিয় মানুষ কে পরিকল্পিত ভাবে,তাদের নীলনকশায় একে একে হত্যা মামলায় ফাঁসিয়ে দিয়েছিল। আজ তারাই অপরাধী হিসেবে আইনের হাতে ধরাশায়ী!
যা ভুট্টোর ও এনামের পরিবার ও উশৃংখল
স্বজনদের কর্মকাণ্ডে সুস্পষ্ট ফুটিয়ে উঠছে।
তারা তৌকির চৌধুরী সহ বিভিন্ন স্বজনদের ঘর বাড়ি ও ভাড়াবাসার মালামাল লুটপাট করে ৮০/৯০ লক্ষ টাকার ক্ষয়ক্ষতির করেছে। তা আজ দিবালোকের ন্যায় স্পষ্ট। তাদের বর্বরতার ইতিহাস কারো কাছে অজানা নয়।
মূলত এসব লুটপাট ও ভাংচুরে নেতৃত্ব দিয়েছে,এনাম মেম্বার, খোকন, এই অপকর্মের মুল হোতা,গুরা মিয়া,সমশুল হক প্রকাশ, বদা ফুলা), চাঁদ মিয়া,মোঃ হোছন,আবছার,নুরুল ইসলাম নুরু,সেফ্ফুরি, আলী আরো বেশ কয়েকজন।
এদের অনেকে টমটম চালক ফয়েজ হত্যা মামলার এজাহার ভুক্ত আসামি, খোকন,গুরামিয়া,র্যাবের হাতে আটক হয়ে বর্তমানে কারাগারে রয়েছে,সমশুল হক ও অস্ত্র সহ পুলিশের হাতে আটক হয়ে কারাগারে রয়েছে।
মানুষ কতটা উশৃংখল ও অমানুষ হলে একটি বিতর্কিত হত্যা মামলা কে পুঁজি করে অন্যের বসতবাড়ি এবং ভাড়াবাসা ভাংচুর ও লুটপাট করে?
এরা কতটা অত্যাচারকারী,জুলুমকারী,নির্যাতনকারী, সীমালঙ্ঘন কারী আবু জাহেলের বংশধর , সেটা জানতে এলাকায় তদন্ত এবং লুটপাট, ভাংচুরকৃত ঘরবাড়ি ও ভাড়াবাসা তথ্য,ভিডিও চিত্র দেখলে স্পষ্ট হয়ে উঠবে।
কক্সবাজার জেলার দায়িত্বরত সকল প্রশাসনের
উর্ধতন কর্মকর্তাবৃন্দ ও জনপ্রতিনিধিদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে এলাকাবাসী জানান, এই উশৃংখল,অত্যাচারী,জুলুমবাজ, গোষ্ঠী নাজির পাড়ার শান্তি প্রিয় সাধারণ মানুষ গুলো কে বছরের পর বছর জুলুম,নির্যাতন, অত্যাচার,অন্যায়ের মধ্য দিয়ে জিম্মি করে রেখেছে। আজ সাধারণ মানুষ তাদের হাতে জিম্মি!
এলাকার সাধারণ মানুষ তাদের জুলুম সহ্য করে বছরের পর বছর পার করছে। তাদের এই লাগামহীন অত্যাচার থেকে সাধারণ মানুষ এখন মুক্তি চাই,বাঁচতে চায়।
এই অত্যাচারীদের লাগাম টেনে ধরে এলাকার শান্তি প্রিয় মানুষ গুলো কে রক্ষা করুন,নইলে তাদের নেতৃত্বে নাজির পাড়ায় প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ন্যাক্কারজনক ঘটনার জন্ম হবে বলে সচেতন মহল ধারণা। টেকনাফের ক্রাইম জোন খ্যাত নাজির পাড়ার অশান্ত পরিবেশ কে শান্ত করতে এনাম বাহিনীর এখনই লাগাম টেনে ধরতে হবে। উক্ত এনাম বাহিনীকে স্থানিয় ভাবে কারা আশ্রয় প্রশ্রয় দেয়,তাদের কে ও চিহ্নিত করা সময়ের দাবী।
এ ব্যাপারে এনাম মেম্বারের বক্তব্য নিতে একাধিক বার ফোন করা হলে এনাম মেম্বার ফোন রিসিভ করেনি। তার পরিবারের আরেক সদস্য মেম্বার ব্যস্ত আছে বলে জবাব দেন।
এদিকে টেকনাফের নাজিরপাড়ায় এক ব্যবসায়ীর হাত কেটে উল্লাস করার চাঞ্চল্যকর ঘটনায় জড়িত পাঁচজনকে গ্রেফতার করেছে র্যাব।
শনিবার বিকালে র্যাব-১৫ কক্সবাজার সদর দপ্তরে এক প্রেসব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান র্যাবের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আবু সালাম চৌধুরী।
মো. আবু সালাম চৌধুরী জানান, শুক্রবার (১৬ ডিসেম্বর) রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কক্সবাজার-টেকনাফ মহাসড়ক সংলগ্ন এলাকা অভিযান চালিয়ে অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন ওই এলাকার নুরুল হক (৩৮), জাহাঙ্গীর আলম (৩৫), দিল মোহাম্মদ কালু (৫৮), আবুল কালাম (৩৮), ছৈয়দ উল্লাহ (৩৬)। গ্রেপ্তারকৃতরা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেন যে, চলতি বছরের ২৬ নভেম্বর দিনদূপূরে টেকনাফের সাবরাং ইউনিয়নের নাজিরপাড়া এলাকায় স্থানীয় ইউপি সদস্য এনামুল হকের নেতৃত্বে একদল সন্ত্রাসী উক্ত এলাকা মৃত নজির আহমদের ছেলে সিদ্দিক আহম্মদের দুই হাতের কব্জি কেটে সম্পূর্ণভাবে বিচ্ছিন্ন করে উল্লাসে মেতে উঠে। ঘটনাটি সারাদেশে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়।
এঘটনা ভিকটিম ছিদ্দিক আহম্মদের ছেলে রাশেদুল আলম টেকনাফ থানায় একটি হত্যাচেষ্টা মামলা দায়ের করেন। উক্ত মামলা র্যাব সদস্যরা অভিযান চালিয়ে আসামীদের গ্রেপ্তার করা হয়
Leave a Reply