মঙ্গলবার, ২৮ মার্চ ২০২৩, ০৮:৫৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
মাহে রমজানের পবিত্রতা রক্ষার দাবীতে কক্সবাজার শহরে ইসলামী আন্দোলনের স্বাগত মিছিল কক্সবাজারে হাইওয়ে পুলিশ কর্তৃক ৩৬০০পিস ইয়াবাসহ গ্রেফতার-১ ইসলামী আন্দোলনের টেকনাফ উপজেলার উত্তর শাখার পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠিত টেকনাফে মুজিববর্ষ উপলক্ষে ৪র্থ ধাপে ভুমি ও গৃহহীন পরিবারের মাঝে ঘর হস্তান্তরের বিষয়ে প্রেস ব্রিফিং হোয়াইক্যং পুলিশের অভিযানে মাদক মামলার ৭ বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামী আটক কান্জরপাড়ায় জমির বিরোধ নিয়ে থানায় অভিযোগ দেয়ায় প্রতিপক্ষের হামলায় আহত-১ হোয়াইক্যং কাটাখালীতে আলোর ছোঁয়া ফ্রেন্ডশিপ ক্লাবের উদ্যোগে বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ নির্ণয় কর্মসূচি সম্পন্ন প্রাথমিকের বৃত্তি পরীক্ষার ফলাফল স্থগিতঃ ১ মার্চ পুনরায় প্রকাশ করা হবে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার ‘মাদকপ্রবণ অঞ্চল’ ঘোষণা করা হলে কী হতে পারে? পালংখালী ফারিয়ার পিকনিকে চট্টগ্রাম বিভাগ ফারিয়া সভাপতি আবু সুফিয়ান সংবর্ধিত

দ্রুতগতিতে পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে গ্রহাণু

  • আপডেট টাইম : সোমবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২০, ১২.৩৩ এএম
  • ১১৭১ বার পঠিত

দ্রুতগতিতে পৃথিবীর কাছ ঘেঁষে যাবে একটি গ্রহাণু। আকারে এটি বিশ্বের সবচেয়ে বড় আকাশচুম্বী অট্টালিকা দুবাইয়ের বুর্জ খলিফার চেয়েও বড়। এই গ্রহাণুর নাম দেয়া হয়েছে ২০০০ ডব্লিউও১০৭। এটি লম্বায় ৮০০ মিটারের বেশি উঁচু এবং প্রস্থে ৫০০ মিটারের বেশি চওড়া।

রবিবার যে কোনো সময়ে পৃথিবীর একেবারে কাছ দিয়ে এই গ্রহাণুর চলে যাওয়ার কথা। এই মহাজাগতিক ঘটনার আগাম বার্তা দিয়েছে মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। সংস্থাটির বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, খুব দ্রুতগতিতে এই গ্রহাণু পৃথিবীর কাছ দিয়ে চলে যাবে। ঘণ্টায় ৯০ হাজার ১২৪ কি.মি. গতিতে গ্রহাণুটি পৃথিবীর পাশ দিয়ে চলে যাবে বলে জানিয়েছে নাসা। সাধারণত পৃথিবীর কক্ষপথে এত বড় আকারের কোনও গ্রহাণু এলে বিপদের আশঙ্কা থাকে।

কিন্তু বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, এই গ্রহাণুর ফলে এবার পৃথিবীতে কোনও বিপদের আশঙ্কা নেই। এটি কাছ দিয়ে গেলেও পৃথিবীতে আঘাত হানার কোনো সম্ভাবনাও নেই বলে জানানো হয়েছে।

নাসা বলছে, পৃথিবী থেকে ৪৩ লাখ ২ হাজার ৭৭৫ কিমি দূর দিয়ে চলে যাবে এই গ্রহাণু। এর আকার ১২ হাজার থেকে ২৫ হাজার ৭০০ ফুটের মধ্যে। ব্যাস ২ হাজার ৬৯০ ফুটের মতো।

যুক্তরাষ্ট্রের নিউ মেক্সিকো প্রদেশে এই গ্রহাণুটি আবিষ্কার করেছেন মহাকাশ বিজ্ঞানীরা। এই গ্রহাণুটি পৃথিবীর কক্ষপথ দিয়ে গেলেও সেটিকে খালি চোখে দেখা যাবে না বলে জানিয়েছে নাসা। তবে ছোট টেলিস্কোপের সাহায্যে দেখা যেতে পারে।

নাসা বলছে, মহাকাশে এখন পর্যন্ত ১০ লাখ ৩১ হাজার ৪৮৮টি গ্রহাণু তৈরি হয়েছে। প্রায় ৪.৬ বিলিয়ন বছর আগে সৌরজগৎ তৈরি হওয়ার শুরুর দিকে এই পাথুরে, বাতাসবিহীন গ্রহাণুগুলো তৈরি হয়। এই গ্রহাণুগুলো পৃথিবীর কক্ষপথে এলে কিছুটা প্রভাব ফেলেই। তবে এবার পৃথিবীতে এর কোনও প্রভাব পড়বে না বলে জানিয়েছেন নাসার বিজ্ঞানীরা।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

banglawebs999991
এই ওয়েবসাইটের লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Bangla Webs