বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ১১:৫৬ পূর্বাহ্ন

শিরোনাম :
টেকনাফে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কক্সবাজার জেলা কমিটি সংবর্ধিত ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কক্সবাজার জেলা শাখার পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা হ্নীলা পল্লী বিদ্যুতের অভিযোগ কেন্দ্র: অনিয়ম-দুর্নীতি উৎকোচ গ্রহণের আখড়া টেকনাফের হোয়াইক্যংয়ে চাকমা সম্প্রদায়ের জমি জবর দখল: সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা কারামুক্ত হয়ে মা বাবা’র কাছে ফিরলেন মজলুম ছাত্রনেতা শাহনেওয়াজ টেকনাফ থানা পুলিশের মাদক বিরোধী অভিযানে ১৩৮০ পিস ইয়াবা সহ গ্রেফতার-১ হোয়াইক্যং এর মিনাবাজারে টমটম গ্যারেজে আগুন: চনের গুদাম ও নোহাগাড়ী পুড়ে ছাই ১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে প্রথম ধাপে ফিরিয়ে নিতে রাজি হয়েছে মিয়ানমার বিনা খরচে মদিনা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশিদের পড়ার সুবর্ণ সুযোগ টেকনাফের খারাংখালীতে ভাসুরের হাতে গৃহবধূ খুন
বিরোধপূর্ণ দ্বীপ এলাকায় দুই শতাধিক চীনা জাহাজ নিয়ে উত্তেজনা

বিরোধপূর্ণ দ্বীপ এলাকায় দুই শতাধিক চীনা জাহাজ নিয়ে উত্তেজনা

আন্তর্জাতিক ডেস্ক::

দক্ষিণ চীন সাগরে ২২০ টির মতো চীনা জাহাজের উপস্থিতি শনাক্ত করার দাবি করে এ নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছে ফিলিপাইন।

শনিবার ফিলিপাইন সরকারের একটি টাস্কফোর্সের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে গত ৭ মার্চ চীন সাগরের একটি দ্বীপ এলাকার কাছে চীনা নৌবাহিনীর সদস্যদের পরিচালিত ২২০টি জাহাজ শনাক্ত করেছে তারা।

ফিলিপাইনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী টিওডোরো লোকসিন বলেছেন, আমার মতে পররাষ্ট্রনীতি সংক্রান্ত বিষয়ে সশস্ত্র বাহিনীগুলোই ভালো সিদ্ধান্ত নিতে পারে।

রোববার এ ব্যাপারে চীনা পররাষ্ট্র দফতরের প্রতিক্রিয়া জানতে চেয়ে তাৎক্ষণিক সাড়া পাওয়া যায়নি বলে রয়টার্স জানিয়েছে।

প্রশান্ত মহাসাগরের নিকটবর্তী দক্ষিণ চীন সাগরের আয়তন প্রায় ৩৫ লাখ বর্গকিলোমিটার। সিঙ্গাপুর থেকে মানাক্কা প্রণালী ঘুরে তাইওয়ান প্রণালী পর্যন্ত বিশাল এলাকা নিয়ে এর বিস্তৃতি।

দক্ষিণ চীন সাগরের চারপাশ ঘিরে রয়েছে তাইওয়ান, ভিয়েতনাম, মালয়েশিয়া, ব্রুনাই ও ফিলিপাইন। বিশ্বের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ বাণিজ্যিক জাহাজ এ সাগরের ওপর দিয়ে চলাচল করে।

বিশেষজ্ঞদের ধারণা, এ সাগরের তলদেশে সঞ্চিত রয়েছে তেল ও গ্যাসের বিশাল ভাণ্ডার, তাই সাগরের মালিকানা নিয়ে উপকূলীয় দেশগুলো বিশেষ করে চীন, তাইওয়ান, ভিয়েতনাম, মালয়েশিয়া, ব্রুনাই, সিঙ্গাপুর ও ফিলিপাইনের মধ্যে বিরোধ চলছে।

অর্থনৈতিক স্বার্থেই এ অঞ্চলের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের সজাগ দৃষ্টি রয়েছে। তাদের লক্ষ্য যেকোনো মূল্যে চীনের ক্রমবর্ধমান সামরিক ও অর্থনৈতিক উত্থানকে প্রতিহত করা।

কয়েক বছর ধরে তথাকথিত নাইন-ড্যাশ লাইনের অধীনে দক্ষিণ চীন সাগরের পুরোটাই দাবি করে আসছে চীন। এর অধীনে কয়েক বছরে তারা বিরোধপূর্ণ অন্তরীপে বেশ কিছু সামরিক স্থাপনা তৈরি করেছে।

ওই অঞ্চল চীনের নয় বলে রায় দিয়েছেন আন্তর্জাতিক একটি আদালত। এ অঞ্চলের দাবিদার ফিলিপাইন, ভিয়েতনাম, মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়া।

ফিলিপাইন এ বিষয়ে দ্য হেগের আদালতে উত্থাপন করেছে এ বিষয়টি। এরপর ল’ অব দ্য সি বিষয়ক জাতিসংঘের কনভেনশনের অধীনে ৩৭০.৪ কিলোমিটারের মধ্যে (২০০ নটিক্যাল মাইল) ওই অঞ্চলের অধিকার পায় ফিলিপাইন।#

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




এই ওয়েবসাইটের লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Design By Bangla Webs