বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৫, ০৭:৪৩ অপরাহ্ন

শিরোনাম :
হোয়াইক্যং এর দুই জেলেকে নাফনদী থেকে ধরে নিয়ে গেলো আরাকান আর্মি টেকনাফে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কক্সবাজার জেলা কমিটি সংবর্ধিত ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কক্সবাজার জেলা শাখার পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা হ্নীলা পল্লী বিদ্যুতের অভিযোগ কেন্দ্র: অনিয়ম-দুর্নীতি উৎকোচ গ্রহণের আখড়া টেকনাফের হোয়াইক্যংয়ে চাকমা সম্প্রদায়ের জমি জবর দখল: সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা কারামুক্ত হয়ে মা বাবা’র কাছে ফিরলেন মজলুম ছাত্রনেতা শাহনেওয়াজ টেকনাফ থানা পুলিশের মাদক বিরোধী অভিযানে ১৩৮০ পিস ইয়াবা সহ গ্রেফতার-১ হোয়াইক্যং এর মিনাবাজারে টমটম গ্যারেজে আগুন: চনের গুদাম ও নোহাগাড়ী পুড়ে ছাই ১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে প্রথম ধাপে ফিরিয়ে নিতে রাজি হয়েছে মিয়ানমার বিনা খরচে মদিনা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশিদের পড়ার সুবর্ণ সুযোগ
মালয়েশিয়ায় শ্রমিক বৈধকরণে প্রতারণা করলে জেল-জরিমানা

মালয়েশিয়ায় শ্রমিক বৈধকরণে প্রতারণা করলে জেল-জরিমানা

malay.bdj

প্রবাস ডেস্ক:::

মালয়েশিয়ায় অবৈধ অভিবাসী শ্রমিকদের বৈধকরণ প্রক্রিয়ায় কোনো তৃতীয় পক্ষ, এজেন্ট বা দালাল শ্রমিকদের সঙ্গে কোনোরকম প্রতারণা বা জালিয়াতি করলে দেশের প্রচলিত আইনে তাদের বিচার করা হবে জানিয়েছে দেশটির মানব সম্পদ মন্ত্রণালয়। শুক্রবার মালয়েশিয়ার মানবসম্পদ মন্ত্রণালয় (কেএসএম) পক্ষ থেকে দেয়া এক এসব জানানো হয়েছে বলে স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো খবর প্রকাশ করেছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, শ্রমিক নিয়োগে কোনো ধরনের প্রতারণা বা জালিয়াতি করা হলে দেশটির বেসরকারি কর্মসংস্থান সংস্থা জাতীয় সংবিধান ১৯৮১ সালের ২৪৬ এর ৭ ধারায় প্রতারকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। অপরাধ প্রমাণিত হলে সর্বোচ্চ ৩ বছর কারাদণ্ড এবং ২ লাখ রিঙ্গিত যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৪০ লাখ টাকা জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে।

১৬ নভেম্বর থেকে শুরু হয়েছে অবৈধ অভিবাসী শ্রমিকদের বৈধকরণ প্রক্রিয়া। রিকেলিব্রেশন নামের এই প্রক্রিয়ায় শ্রমিক বৈধকরণ নিবন্ধনে সরকার আগের মতো কোনো ভেন্ডর বা এজেন্ট নিয়োগ করেনি। এবার সরাসরি দেশটির শ্রম ও মানব সম্পদ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে।

২০১৬ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত অবৈধ অভিবাসী কর্মী রি-হায়ারিং (পুনঃনিয়োগ) প্রকল্প পরিচালিত হয়েছিল। ওই প্রকল্পে দালাল ও এজেন্টদের কাছে টাকা ও পাসপোর্ট দিয়ে বিভিন্ন দেশের লাখ লাখ অভিবাসী কর্মী প্রতারণা ও জালিয়াতির শিকার হয়েছিলেন।

এই প্রতারণার বিষয়টি দেশটির সরকার ও দূতাবাসে অবহিত করা হলেও সংশ্লিষ্ট প্রতারক চক্রের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া সম্ভব হয়নি। কারণ প্রতারক চক্র অভিবাসী কর্মীদের কাছ থেকে টাকা ও পাসপোর্ট হাতিয়ে নেয়ার সময় কোন মানিরিসিট বা কোনো ডকুমেন্টস দেয়নি।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




এই ওয়েবসাইটের লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Design By Bangla Webs