মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫, ১০:৪৫ অপরাহ্ন

শিরোনাম :
টেকনাফে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কক্সবাজার জেলা কমিটি সংবর্ধিত ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কক্সবাজার জেলা শাখার পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা হ্নীলা পল্লী বিদ্যুতের অভিযোগ কেন্দ্র: অনিয়ম-দুর্নীতি উৎকোচ গ্রহণের আখড়া টেকনাফের হোয়াইক্যংয়ে চাকমা সম্প্রদায়ের জমি জবর দখল: সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা কারামুক্ত হয়ে মা বাবা’র কাছে ফিরলেন মজলুম ছাত্রনেতা শাহনেওয়াজ টেকনাফ থানা পুলিশের মাদক বিরোধী অভিযানে ১৩৮০ পিস ইয়াবা সহ গ্রেফতার-১ হোয়াইক্যং এর মিনাবাজারে টমটম গ্যারেজে আগুন: চনের গুদাম ও নোহাগাড়ী পুড়ে ছাই ১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে প্রথম ধাপে ফিরিয়ে নিতে রাজি হয়েছে মিয়ানমার বিনা খরচে মদিনা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশিদের পড়ার সুবর্ণ সুযোগ টেকনাফের খারাংখালীতে ভাসুরের হাতে গৃহবধূ খুন
স্ত্রী নির্যাতনের দায়ে পুলিশ কনস্টেবল প্রত্যাহার

স্ত্রী নির্যাতনের দায়ে পুলিশ কনস্টেবল প্রত্যাহার

নিউজ ডেস্ক::

স্ত্রী মনিকা খাতুনকে নির্যাতনের অভিযোগে পুলিশ কনস্টেবল আবু সাঈদকে তার কর্মস্থল থেকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। নির্যাতনের শিকার মনিকা বর্তমানে পিতার বাড়িতে অবস্থান করছেন। কনস্টেবল আবু সাঈদকে প্রত্যাহারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কুষ্টিয়া পুলিশ সুপার খাইরুল আলম।

মনিকার পরিবার সূত্রে জানা গেছে, দুই বছর আগে দামুড়হুদা উপজেলার হাতিভাঙ্গা গ্রামের আমজাদ হোসেনের ছেলে পুলিশের কনস্টেবল আবু সাঈদের সঙ্গে পারিবারিকভাবে বিয়ে হয় একই উপজেলার জুড়ানপুর গ্রামের মতিয়ার রহমানের মেয়ে মনিকা খাতুনের। বিয়ের পর থেকেই বিভিন্ন অজুহাতে স্ত্রীকে মারধর করতেন আবু সাঈদ।

গত শুক্রবার রাতে ভুক্তভোগী ফেসবুকে মেসেঞ্জারে অন্য ছেলের সঙ্গে কথা বলে- এমন অভিযোগ তুলে মনিকা খাতুনকে বেধড়ক মারপিট করে চিকিৎসা না করিয়ে ভাড়া বাসায় আটকে রাখে তার স্বামী। খবর পেয়ে ভুক্তভোগীর পরিবারের সদস্যরা পুলিশের সহায়তা নিয়ে তাকে উদ্ধার করে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেন।

এ বিষয়ে কুষ্টিয়ার পুলিশ সুপার খাইরুল আলম বলেন, ইতোমধ্যে কনস্টেবল আবু সাঈদকে দায়িত্ব থেকে প্রত্যাহার করে পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে। তদন্ত রিপোর্টে কনস্টেবল দোষী হলে তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) আশরাফুল আলম বলেন, গৃহবধূর দুই হাত, পা ও শরীরের বেশ কয়েক জায়গায় শক্ত কিছু দিয়ে আঘাত করা হয়েছে। সেসব জায়গায় রক্ত জমাট বেঁধে গেছে। চিকিৎসা শেষে তাকে হাসপাতালে থেকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে।

অভিযুক্ত পুলিশ কনস্টেবল আবু সাঈদ বলেন, তার স্ত্রীর সঙ্গে অন্য একটি ছেলের অবৈধ সম্পর্ক আছে। ফেসবুকে মেসেঞ্জারে তারা কথা বলে। এসব দেখে মাথা ঠিক রাখতে পারিনি

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




এই ওয়েবসাইটের লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Design By Bangla Webs