বুধবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৩:১৩ অপরাহ্ন

শিরোনাম :
এখন স্বাধীন দেশে বসবাস করছি: আগে স্বাধীন ছিলাম না : পীর সাহেব চরমোনাই সতর্ক থাকার আহবান :সেপ্টেম্বরে বাড়তে পারে ডেঙ্গুর প্রকোপ এবার ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘আসনা’ এখনও অনেক ষড়যন্ত্র হচ্ছে, সুযোগ পেলে আঘাত করবে: মীর্জা ফখরুল হোয়াইক্যং ইউনিয়ন উত্তর শাখা ১০ নং ওয়ার্ড যুবদলের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত টেকনাফের মাফিয়া ডন বদি গ্রেপ্তার অতিরিক্ত বিমান ভাড়ার নেপথ্যে যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য হাব সভাপতি তসলিম সিন্ডিকেট যুদ্ধবিরতি হলে ইসরায়েলে হামলা করবে না ইরান ১২ দেশের মুদ্রা নিয়ে পালানোর সময় সাবেক ২ মন্ত্রী আটক:১০ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশে সামরিক পদক্ষেপ নিতে মোদির প্রতি আহ্বান কংগ্রেস বিধায়কের
পাঁচ মাসে প্রবাসী আয় এক হাজার কোটি ডলার

পাঁচ মাসে প্রবাসী আয় এক হাজার কোটি ডলার

অক্টোবরের তুলনায় সামান্য কম হলেও প্রবৃদ্ধির দিক থেকে রেকর্ড করেই চলেছে প্রবাসী আয়। অক্টোবর মাসে প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স এসেছিলো ২১১ কোটি ২৪ লাখ ৪০ হাজার ডলার। তবে সদ্য সমাপ্ত নভেম্বরে এসেছে ২০৭ কোটি ৮৭ লাখ ৪০ হাজার ডলার। চলতি ২০২০-২১ অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে (জুলাই-নভেম্বর) প্রবাসী আয়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৪১ দশমিক ৩২ শতাংশ। আরেকটি রেকর্ড হচ্ছে এই মাসে মোট প্রবাসী আয় ১০ বিলিয়ন ডলার বা ১ হাজার কোটি ডলার ছাড়িয়ে গেছে। এই পাঁচ মাসে আসা মোট প্রবাসী আয় হচ্ছে ১ হাজার ৯০ কোটি ৪৩ লাখ ৮০ হাজার।

এবার আগের অর্থবছরের হিসাবটি দেখা যেতে পারে। গত ২০১৯ সালের নভেম্বরে প্রবাসী আয় এসেছিল ১৫৫ কোটি ৫২ লাখ ৩০ হাজার ডলার। এ ক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি ৩৩ দশমিক ৬৬ শতাংশ। আর ২০১৯-২০ অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে এসেছিল ৭৭১ কোটি ৬২ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

করোনার ধাক্কায় পুরো বিশ্বের অর্থনীতি পর্যুদস্ত। কমে গেছে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য। বিশ্বব্যাপী প্রবাসী আয় কমবে বলেও সব আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রাক্কলন ছিলো। বলা হয়েছে, শুরুতে বাড়লেও শেষ পর্যন্ত তা অব্যাহত থাকবে না। কারণ, বিপুলসংখ্যক প্রবাসী শ্রমিক কাজ হারিয়ে দেশে ফিরেছেন। বিপুলসংখ্যক ফিরে যেতে পারেনি। ফলে ভবিষ্যতে এর প্রভাব পড়বে। তবে এখন পর্যন্ত প্রবাসী আয়ে বিস্ময় অব্যাহত রয়েছে।

এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, প্রবাসীরা প্রতি মাসেই রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন। যে কারণে অর্থনীতিতে এর বড় ধরনের প্রভাব পড়ছে।

তিনি আরো বলেন, রেমিট্যান্স বাড়ায় একদিকে ব্যাংকগুলোর হাতে বিনিয়োগ করার মতো টাকা আসছে, অন্যদিকে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভেও রেকর্ড হচ্ছে।

প্রবাসী আয় বৃদ্ধির পেছনে ২ শতাংশ প্রণোদনারও বড় ভূমিকা আছে। ২০১৯ সালে প্রবাসী আয়ে ২ শতাংশ হারে নগদ প্রণোদনা দেওয়া হচ্ছে। অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের এই সিদ্ধান্তের কারণে বৈধ পথে প্রবাসী আয় আসা বেড়ে গেছে। এর মধ্যেই আবার কোনো ব্যাংক নিজস্ব তহবিল থেকে বাড়তি আরও ১ শতাংশ বেশি নগদ প্রণোদনা দিচ্ছে বলে জানা গেছে। এতেও প্রবাসী আয় আসা বাড়ছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




এই ওয়েবসাইটের লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Design By Rana