মঙ্গলবার, ২৮ মার্চ ২০২৩, ০২:৩৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
মাহে রমজানের পবিত্রতা রক্ষার দাবীতে কক্সবাজার শহরে ইসলামী আন্দোলনের স্বাগত মিছিল কক্সবাজারে হাইওয়ে পুলিশ কর্তৃক ৩৬০০পিস ইয়াবাসহ গ্রেফতার-১ ইসলামী আন্দোলনের টেকনাফ উপজেলার উত্তর শাখার পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠিত টেকনাফে মুজিববর্ষ উপলক্ষে ৪র্থ ধাপে ভুমি ও গৃহহীন পরিবারের মাঝে ঘর হস্তান্তরের বিষয়ে প্রেস ব্রিফিং হোয়াইক্যং পুলিশের অভিযানে মাদক মামলার ৭ বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামী আটক কান্জরপাড়ায় জমির বিরোধ নিয়ে থানায় অভিযোগ দেয়ায় প্রতিপক্ষের হামলায় আহত-১ হোয়াইক্যং কাটাখালীতে আলোর ছোঁয়া ফ্রেন্ডশিপ ক্লাবের উদ্যোগে বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ নির্ণয় কর্মসূচি সম্পন্ন প্রাথমিকের বৃত্তি পরীক্ষার ফলাফল স্থগিতঃ ১ মার্চ পুনরায় প্রকাশ করা হবে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার ‘মাদকপ্রবণ অঞ্চল’ ঘোষণা করা হলে কী হতে পারে? পালংখালী ফারিয়ার পিকনিকে চট্টগ্রাম বিভাগ ফারিয়া সভাপতি আবু সুফিয়ান সংবর্ধিত

সংসদে দাড়িয়ে বন্দুকযুদ্ধের কড়া সমালোচনা করলেন রুমিন ফারহানা

  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ২০ নভেম্বর, ২০২০, ১০.৩৪ পিএম
  • ৬৭৫ বার পঠিত

ডেস্ক রিপোর্ট :::

মাদক মামলার বিচারে ট্রাইব্যুনাল গঠনের বিধান বাদ দিতে বিল পাস করেছে জাতীয় সংসদ। বিলটি পাসের প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন প্রস্তাব উত্থাপনের সময় বিএনপির সংসদ সদস্য রুমিন ফারহানা বিচারবর্হিভূত হত্যার কড়া সমালোচনা করেছেন। তিনি বলেন, দু-একজন খুচরা মাদক ব্যবসায়ীকে বিচারবহির্ভূত হত্যার আওতায় এনে মাদক নির্মূল করা যাবে না। সরকারি বিভিন্ন সংস্থার করা মাদক ব্যবসায়ীর তালিকায় সরকারদলীয় একজন সাবেক এমপি ও তার পরিবারের ২৬ সদস্যের নাম এসেছে। তাদের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে, তা জানতে চান তিনি।

তিবার জাতীয় সংসদে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ (সংশোধন) বিল-২০২০–এর ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে রুমিন ফারহানা এসব কথা বলেন।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের পক্ষে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক সংসদে বিলটি পাসের প্রস্তাব করেন। তিনি বলেন, বিচারক–স্বল্পতার কারণে আইনটি ঠিকমতো বাস্তবায়ন করা যায়নি। এ কারণে সংশোধনী আনা হচ্ছে। এটি হলে মাদক মামলার জট আর হবে না। সময়মতো মামলা নিষ্পত্তি করা যাবে।

বিলের আলোচনায় রুমিন ফারহানা বলেন, মাত্র ২৫ গ্রাম মাদক রাখার দায়ে মৃত্যুদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে। কিন্তু তাতে কি মাদকের অপরাধ কমেছে? সরকার কি আইনের শাসন, বিচার বিভাগের ওপর ভরসা রেখেছে? মাদক নির্মূলের চেষ্টা করেছে? তা–ই যদি করত, তাহলে দুই বছরে কী করে ৮০০ জনকে বিচারবহির্ভূতভাবে হত্যা করা হয়। একটি দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদন উদ্ধৃত করে রুমিন বলেন, বন্দুকযুদ্ধের পরও কক্সবাজারে মাদক কেনাবেচা বেড়েছে। সুতরাং বিচারবহির্ভূত হত্যার মাধ্যমে মাদক নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না। গোড়ায় হাত না দিলে সমস্যার সমাধান হবে না।

বিএনপির এমপি হারুনুর রশীদ বলেন, সংসদে শুধু আইন করা হচ্ছে, সংশোধন হচ্ছে। কিন্তু আইনের প্রয়োগ বা কার্যকারিতা নেই। লাখ লাখ মাদক মামলা ঝুলে আছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

banglawebs999991
এই ওয়েবসাইটের লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Bangla Webs